মঞ্চটা একই। পার্থক্য শুধু বয়সের। মিয়ানমারে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে খেলেছিল সিনিয়র দল। লাওসে এবার খেলবে অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দল। মিয়ানমারে সাফল্যের যে গল্প লিখেছিলেন ঋতুপর্ণা চাকমারা, লাওসে একই স্বপ্ন আফঈদা খন্দকার-স্বপ্না রানীদের। তবে ২০ না পেরোনো বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য এবারের মিশনটা অনেক কঠিন। এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ বাছাইপর্বে পিটার বাটলারের দলকে লড়তে হবে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে। এর আগে আজ তাদের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে লাওসের বিপক্ষে। ভিয়েন্তিয়ানের নিউ লাওস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।
বাংলাদেশের এই দলে জাতীয় দলের ৯ ফুটবলার রয়েছেন। অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার, স্বপ্না রানী, সাগরিকারা বাংলাদেশকে উঠিয়েছিলেন মেয়েদের এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে; যে আসরটি আগামী বছরের মার্চে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে। এবার তাদের অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে ওঠার চ্যালেঞ্জ। গ্রুপ এইচে লাওস, কোরিয়া ও পূর্ব তিমুরের মতো দল থাকায় মূল পর্বে খেলার স্বপ্নটা জোরালোভাবে উচ্চারিত হচ্ছে না মেয়েদের কণ্ঠে। আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন এবং সেরা তিন রানার্সআপ দল ২০২৬ সালের এপ্রিলে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত পর্বে খেলবে। গ্রুপে বাংলাদেশের সেরা হওয়াটা বেশ কঠিন বলে আবার মনে করিয়ে দিলেন বাংলাদেশ কোচ।